Monthly Archives: December 2013

কিভাবে দূর করবেন উইন্ডোজ এর স্টার্টআপ প্রোগ্রাম দেখে নিন !!


আপনার কম্পিউটারে যত বেশি সফটওয়্যার ইন্সটল করবেন আপনার কম্পিউটার ততো বেশি দেরিতে চালু হবে। অনেক সফটওয়্যার আছে যারা নিজেই নিজেই স্টার্টআপ লিস্টে যুক্ত হয়ে যায় কোন অনুমুতি ছাড়াই এবং এই কারনে যখন স্টার্টআপ লিস্ট বড় হয়ে যায় তখন আপনার কম্পিউটার বুট নিতে অনেক সময় লাগায়…

নোটঃ অনেকেই হয়তো এই বিষয়টা জানেন কিন্তু কিভাবে এটা ডিজেবল করতে হয় কিন্তু যারা জানে না তাদের জন্যই মূলত আমার এই লেখা …

স্টার্টআপ প্রোগ্রাম যেভাবে ডিজেবল করবেন

কিছু প্রোগ্রাম আছে যেগুলো অনেক স্মার্ট মানে চালাক 😛 ওইগুলো উইন্ডোজ স্টার্টআপ এর সাথেই চালু হওয়া ভালো যেমন অ্যান্টিভাইরাস,ফায়ারওয়াল প্রোগ্রাম এগুলো কিন্তু বেশীরভাগ প্রোগ্রাম ই স্টার্টআপ এর সময় জড়িত হয়ে শুধু শুধু সময় নষ্ট করে থাকে এবং রিসোর্স হাই করে রাখে। যাই হক মূল কথায় আসি উইন্ডোজে একটা প্রোগ্রাম ইন্সটল করা আছে বিল্ট-ইন ভাবে যার নাম MSConfig, এটা আমাদের সহজেই দেখতে দেয় স্টার্টআপ মেনুতে কি কি প্রোগ্রাম চালু আছে এবং আপনি কি কি প্রোগ্রাম অফ করবেন এবং কোনটা কাস্টমাইজ করবেন। মানে স্টার্টআপ প্রোগ্রাম এর সব কিছুই পাবেন এখানে। এই টুলস টা শুধু উইন্ডোজ ৭,ভিস্তা,এক্সপি তে সাপোর্ট করে থাকে এবং আপনাকে সম্পূর্ণভাবে স্টার্টআপ কাস্টমাইজ করার সুবিধা দেয়।

এবার আমরা MSConfig টুলস চালু করি

MSConfig চালু করার জন্য প্রথমেই আমাদের স্টার্ট মেনুতে যেতে হবে দেন টাইপ করতে হবে “msconfig.exe” (কোটেসান ছাড়া) সার্চ বক্সে যখন আপনি msconfig.exe দেখবেন তখন ওইটায় ক্লিক করবেন

newPOST pixks

এবার সিস্টেম কনফিগার এর মেইন মেনু থেকে স্টার্টআপ ট্যাব এ ক্লিক করুন এখন একটা লিস্ট দেখতে পাবেন যেইগুলো প্রোগ্রাম উইন্ডোজ স্টার্ট হওয়ার সময় চালু হয় প্রত্যেকটার লিস্ট এখানে আছে চেক বক্সে টিক সহ এইবার যেই যেই প্রোগ্রাম গুলো আপনার দরকার নাই মানে আপনি চান না ওইগুলো স্টার্টআপ এ চালু হক ওইগুলো আনচেক করে দিন আর যেগুলো দরকার ওইগুলো চেক করে দিন এবার জাস্ট ওকে করে বের হয়ে আসুন আপনার কাজ শেষ।

newPOST pixks2

এবার একটা ডাইলগ বক্স আসবে জে আপনি কি আপনার ইফেক্ট গুলো পরিবর্তন করতে চান তাহলে পিসি রিস্টার্ট দিন । আপনি রিস্টার্ট দিয়ে নিবেন তাহলেই আপনার কাজ শেষ এবার অপেক্ষা করে দেখুন কম্পিউটার আগের থেকে এক্তু হলেও দ্রুত চালু হয় কিনা । আসা করি অনেক দ্রুত চালু হবে।

ধন্যবাদ সবাইকে আমার ব্লগ ভিসিট করার জন্য এবং পোস্ট পড়ার জন্য।

 

 

 

চমক দেখান বন্ধুদের আপনার লেখা কিছু কোডের মাধ্যমে !!


বন্ধুদের চমক দেখাতে চান? আপনার লেখা কোডের মাধ্যমে?? অবশ্যই মজার তাই না?? বন্ধুর কম্পিউটার হাতে পেলে দেখিয়ে দেন আপনার স্কিল… আজকে আপনাদের দেখাবো এমন ই কিছু কোড যার নাম ভিবি স্ক্রিপ্ট… অনেক টা মজার আবার ভয়ানক ও বনে …

figure_02

তাহলে শুরু করা জাক প্রথম স্ক্রিপ্ট দিয়ে…সর্ব প্রথম আপনার কম্পিউটার এর নোটপ্যাড চালু করুন স্টার্ট বার থেকে তারপর নিচের কোড টাইপ করুন অথবা কপি পেস্ট করুন

A=msgbox(“do you want to start the program?”,vbyesno+vbquestion)

If a=vbyes then

B=inputbox(“first of all, what’s your name?”)

Msgbox “oh, so your name is ” & b

C=msgbox(“that’s a nice name. do you like your name?”,vbyesno)

If c=vbno then

Msgbox “well, it’s not your fault, is it?”

Else

Msgbox “that’s good.”

End if

D=inputbox(“what’s your age?”)

If d > 17 then

E=msgbox(“do you have a car?”,vbyesno)

If e=vbyes then

Msgbox “cool!”

Else

Msgbox “ok, don’t cry…”

End if

Else

Msgbox “well then, you’ll have to wait a little until you’re able to drive…”

End if

Msgbox “well then, it was nice to talk to you, ” & b & “!”

Msgbox “goodbye idiot!”

End if

তারপর সেভ করুন আপনার কম্পিউটার এ hello.vbs নামে দেন সেভ করা ফাইল টা ওপেন করুন তারপর স্টেপ বাই স্টেপ কাজ করুন 😛 কি মজার না?? এতো সহজেই সামান্য কিছু কোডের মাধ্যমে আমরা একটা প্রোগ্রাম করে ফেললাম..

এবার স্ক্রিপ্ট বুঝিয়ে দেয়ার পালা জাতে আপনি নিজের মতো কোডিং করতে পারেন।

এবার এটার বিস্তারিত খুটিনাটিঃ 

এখানে দেখুন প্রথম লাইনটি আপনি যদি পরিবর্তন করতে চান তাহলে do you want to start the program?” এই লেখাটি পরিবর্তন করতে পারবেন আর এখানে আরকেটি কথা এখানে Msgbox দেওয়ার অর্থ হল বাক্স আকারে লেখাটি দেখাবে,inputboxদেয়ার অর্থ হল আপনি কিছু ইনপুট করবেন তার জন্য সে একটি খালি বাক্সসহ আপনাকে মেসেজ সো করবে,আর এখানে A B C Dএগুলো দেয়া হয়েছে সিরিয়ালি আপনাকে মেসেজ সো করবে একটার পর একটা,আর প্রথম লাইনে vbyesno+vbquestion এই লেখাটি আছে এটা পরিবর্তন করা যাবে না পরিবর্তন করলে আপনার প্রোগ্রাম রান করবে না এখানে এই কোডটি বলতে চাচ্ছে যে লেখাটি দেখাবে তার সাথে yes এবং no সহ এটি একটি প্রশ্ন আকার ধারণ করবে…আবার এখানে If এবং else দেয়া আছে এখানে

if

D=inputbox(“what’s your age?”)

If d > 17 then

লেখাটি আছে এখানে বলা হয়েছে আপনার বয়স কত তার সাথে শর্ত দিয়ে দিয়েছে যদি ১৭ বছরের নিচে হয় এক শর্ত ১৭ বছরের উপরে হরে আরেক শর্ত… হাঁ এবার বলি ১৭ বছরের নিচে হলে আপনাকে পর পর এই তিনটি বার্তা দেখাবে “well then, you’ll have to wait a little until you’re able to drive…”

“well then, it was nice to talk to you” “goodbye!” আর যদি ১৭ বছরে উপরে হয় “do you have a car” এটি দেখাবে তখনyes দিলে দেখাবে আর no দিলে দেখাবে ok, don’t cry পর পর পর দুটি বার্তা দেখাবে it was nice to talk to you, এবং”goodbye idiot!……

 এবার আরেকটা কোড দিলাম নিচে এটাও নোটপ্যাড এ পেস্ট করে রান করান থেন একটু চেষ্টা করুন কোড বুঝার তাহলেই বুঝতে পারবেন আশা করি …

binary

msgbox “You must enter a your fb password to continue!”

password=”I hate you”

do

ask=inputbox(“Enter password:”)

select case ask

case password

answer=true

x=msgbox(“You did it!”)

wscript.

end select

answer=false

x=msgbox(“Try again!”)

loop until answer=ture

ধন্যবাদ পোস্ট পড়ার জন্য এবং আমার ব্লগ ভিসিট করার জন্য… আশা করি ভালো লাগছে সাথেই থাকুন নতুন মজাদার কিছু টিপস পেতে আশা করি নেক্সট পোস্টে কিছু ডেঞ্জারাস কিছু কোড দিবো … ভালো লাগলে কমেন্ট করতে ভুলবেন না ।

হার্ড ড্রাইভ হাইড করুন রেজিস্ট্রি পরিবর্তন ছাড়াই


বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম

আমরা অনেক সময় হার্ড ডিস্ক লক করতে চাই কিন্তু সেটা অনেক ঝামেলা করে করতে হয় এবং হাইড করতে গেলেও দেখা যায় রেজিস্ট্রি পরিবর্তন করে করতে হয়। আজকে আপনাদের দেখাব খুব সহজেই কিভাবে মাত্র কয়েকটা কমান্ড এর মাধ্যমে ড্রাইভ হাইড করতে হয়।

প্রথম ধাপঃ  প্রথমে স্টার্ট বাটনে ক্লিক করেন তারপর রান (Start+r) তারপর টাইপ করুন “diskpart” দেন এন্টার  ( কোন কোটেশন থাকবে না )

run

দ্বিতীয় ধাপঃ  তারপর টাইপ করুন “list volume” ( কোন কোটেশন থাকবে না )

list volume

তৃতীয় ধাপঃ তারপর আপনি কোন ড্রাইভ হাইড করতে চান সেটা কমান্ড করুন এভাবে “select volume 2” (কোন কোটেশন থাকবে না)

select volume

৪র্থ ধাপঃ তারপর টাইপ করুন “remove letter D” (কোন কোটেশন থাকবে না) তাহলে এফ ড্রাইভ হাইড হয়ে যাবে ।

select volume2

বাস আপনার কাজ শেষ এবার দেখেন ড্রাইভ আছে কিনা  😀  নাই??এবার তাহলে আমাদের হাইড করা ড্রাইভ ফিরাই আনতে হবে নাকি?? আচ্ছা তাহলে আবার ধাপে ধাপে বর্ণনা দেই.

প্রথম ধাপঃ আগের মতই প্রথমে স্টার্ট বাটনে ক্লিক করেন তারপর রান (Start+r) তারপর টাইপ করুন “diskpart” দেন এন্টার (কোন কোটেশন থাকবে না)

দ্বিতীয় ধাপঃ আগের মতই টাইপ করুন “list volume” (কোন কোটেশন থাকবে না)

তৃতীয় ধাপঃ এবার আপনি কোন ড্রাইভ হাইড করছিলেন কমান্ডের মাধ্যমে ওই ড্রাইভ সিলেক্ট করুন আগের মতই মানে “select volume2” (কোন কোটেশন থাকবে না)

শেষ ধাপঃ এবার টাইপ করুন “assign letter D” (কোন কোটেশন থাকবে না) কাজ শেষ আমাদের এবার মাই কম্পিউটার এ গিয়া দেখুন ড্রাইভ চলে আসছে 😀

assign letter
assign letter

কেমন লাগলো ড্রাইভ হাইড করার সিস্টেম টা?? ভালো লাগলে অবশই জানাতে ভুলবেন না কমেন্ট এর মাধ্যমে … ধন্যবাদ পোস্ট পড়ার জন্য …

** কারো কোন প্রবলেম হলে অবশই জানাবেন ।

10 Things I Hate About WordPress (And Solution)


I love WordPress, but I don’t love everything about it.I think it’s the best way to build a website for most people, but like any piece of software, it’s not perfect. There are a few things that really chap my hide, and I’d like to air my grievances here.

To be clear, this post is not about complaining, it’s about providing solutions to some common problems. One cool thing about WordPress is that if you don’t like something, you can always contribute your idea for a fix because it’s open source.

Some of these fixes are specific to the way I like to use WordPress, so they might not be a good idea for the core software. So without further adieu [french accent], here we go!

1. I hate: <p> tags around everything

WordPress has something called “wpautop”, which automatically puts paragraph tags around everything in the page/post editor. 90% of the time this is great, but sometimes it’s just annoying.

For example, it puts paragraph tags around image and script tags. This has strange effects on page layouts, and breaks scripts.

Solution: use the Raw HTML plugin

Sure, you can zap wpautop altogether by adding this code to your functions.php:

1. remove_filter( ‘the_content’, ‘wpautop’ );

But I prefer to use the Raw HTML plugin because it allows you to turn off wpautop (along with other filters) on a page/post basis. Get this plugin on the repo here:http://wordpress.org/extend/plugins/raw-html/

 

2. I hate: Switching between the HTML and Visual editor modes

So you coded your own beautiful page layouts on your latest project, with perfectly formatted, semantic HTML. You turn the site over to a happy client, and collect your paycheck. Life is good!

A few days later the client needs to edit one of their pages, so they go to the page edit screen, click over to visual mode, and change a couple of things around. They press update, and kaboom! Your beautiful page is destroyed!

The TinyMCE editor automatically filters your code when switching between ‘Visual’ and ‘Text’ mode, stripping tags and generally causing ruckus.

Solution: Hack it, or use a plugin

The simplest solution is to only use tags that the TinyMCE editor will not strip out. However, valid tags like <iframe> are not always avoidable.You can hack around and try to do this yourself, or use a plugin like Raw HTML Pro.

A combination of all 3 of these techniques might be the best idea.

To be continued….